যন্ত্রে চাপ দিয়েই খুব সহজে ভোট দিতে পেরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করলেন অনেকেই। আবার আঙুলের ছাপ না মেলায় বয়স্ক অনেকের ভোগান্তি হল। উৎসবের আমেজে ভোটের মাঠে দিনভর আলোচনায় থাকল ভোটগ্রহণের শ্লথ গতি।
শীতলক্ষ্যার তীরে প্রায় সোয়া পাঁচ লাখ ভোটারের এই নগরে কতজন ভোট দিয়েছেন, তা এখনও স্পষ্ট নয়।
দুপুরে কেন্দ্র ঘুরে দেখার সময় এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহফুজা আক্তার বলেন, “আমরা বিভিন্ন কেন্দ্রে দেখলাম, কথা বললাম। চার ঘণ্টায় ভালো ভোট কাস্ট হচ্ছে। ভোটারের উপস্থিতিও ভালো রয়েছে।”
তবে ভোট পড়ার হার নিয়ে আগাম ধারণা দিতে চাননি ঢাকার এ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা। তবে দিনশেষে ভোটার উপস্থিতি ‘বেশ ভালো হতে পারে’ বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, দুপুর পর্যন্ত কোনো কোনো কেন্দ্রে ৩০-৩৫% ভোট পড়ার তথ্য তিনি পেয়েছেন।
২০১১ সালে এ সিটির নির্বাচনে ভোটের হার ছিল ৬৯ শতাংশ; তবে ২০১৬ সালে তা কমে ৬২ দশমিক ৩৩ শতাংশে দাঁড়ায়। করোনাভাইরাস সংক্রমণের মধ্যে এবার ৫ লাখ ১৭ হাজারের ভোটারের মধ্যে কত শতাংশ ভোট দেন, তাই এখন দেখার বিষয়।