প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব ইহসানুল করিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহের আমন্ত্রণে ২২ ডিসেম্বর মালদ্বীপে পৌঁছান। তার সফরের দ্বিতীয় দিনে, যোগ্য স্বাস্থ্য পেশাদারদের নিয়োগ এবং যুব ও ক্রীড়া উন্নয়নের ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে দুটি সমঝোতা স্মারকসহ দ্বৈত আয়কর বিলোপের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) নবায়ন করা হয়েছে।
দু’দেশের মধ্যে বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে মালদ্বীপকে বাংলাদেশ ১৩টি সামরিক যান উপহার দিয়েছে। দ্বিপক্ষীয় আলোচনা এবং উপকরণ হস্তান্তর অনুষ্ঠানের পর একটি যৌথ ইশতেহার ঘোষণা করা হয়।
সফরকালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহ, ভাইস প্রেসিডেন্ট ফয়সাল নাসিম, পিপলস মজলিসের স্পিকার (জাতীয় সংসদ) মোহাম্মদ নাশিদ ও প্রধান বিচারপতি উজ আহমেদ মুথাসিম আদনানের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেন।
মালদ্বীপের সংসদে ২৩ ডিসেম্বর বিকেলে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। যোগ দেন তার সম্মানে দেশটির রাষ্ট্রপতি ও ফার্স্টলেডি আয়োজিত রাষ্ট্রীয় ভোজসভায়।
এ ছাড়া তিনি মালেতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেওয়া সংবর্ধনায় ২৪ ডিসেম্বর ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন।