গুপ্তধন দেখে তিনি ট্র্যাক্টর থেকে নেমে সেখানে নাজিম সেখানে আরো খোঁজ করতে শুরু করলেন। একটু পড়ে সে কাছেই একটি ঘড়া আবিস্কার করে। কিন্তু আসেপাশের সব লোকেরা সমস্ত মুদ্রা লুট করে নিয়েছিল। খামারের মালিক এবং নাজিম একটি মুদ্রাও পাননি।
এই ঘটনায় খামারের মালিক শওকত আলী থানায় অভিযোগ করেন। তিনি জানান, মাঠ চাষ করার জন্য তিনি একটি ট্রাক্টর ভাড়া নিয়েছিলেন। জমি চাষ করছিলেন নাজিম নামের ব্যক্তি। সেখান থেকে গহনা ও মুদ্রা পাওয়া গেছে, যা সেখানকার লোকেরা লুট করে নিয়ে যায়।
পুলিশ অভিযান চালিয়ে সেখানকার লোকদের কাছ থেকে কিছু মুদ্রা উদ্ধার করেছে। উদ্ধারকৃত মুদ্রাগুলি রাষ্ট্রের কোষাগারে জমা করা হবে বলে জানানো হয়েছে পুলিশের তরফ থেকে। বলা হচ্ছে যে কয়েনগুলি ১৯ শতকের সমকালীন। বিষয়টিতে বিশেষজ্ঞরা হস্তক্ষেপ করবেন বলেও জানা গেছে। উদ্ধার হওয়া গহনা ও মুদ্রার ওজন প্রায় ২ কেজি ।