তাপস বলেন, “ধানমণ্ডি খালের বিভিন্ন অংশ দখল হয়ে গেছে। সেগুলো দখলমুক্ত করার কাজ আমরা আরম্ভ করেছি।
“আমরা দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিন থেকেই খুবই কঠোর একটি বার্তা দিয়েছি, সকল অবৈধ দখলদারকে আমরা উচ্ছেদ করব। পর্যায়ক্রমে সেই কার্যক্রম আমরা হাতে নিয়েছি এবং তাদেরকে উচ্ছেদ করে চলেছি।”
অবৈধ দখল উচ্ছেদ করার সময় নোটিস দেওয়ার প্রয়োজন নেই বলে দাবি করেন পেশায় আইনজীবী তাপস।
ওয়াসার কাছ থেকে খালগুলো বুঝে পাওয়ার পর সেগুলো দখলমুক্ত করার দাবি করে তিনি বলেন, “ধানমণ্ডি খালের পুনরুদ্ধার ও পুনরুজ্জীবিত করার কার্যক্রম শুরু করেছি। এই খালের একটি অংশ আগে দখলমুক্ত করা যায়নি। বিভিন্ন সরকারি সংস্থা সেগুলো দখল করে রেখেছে। আমরা সেগুলো দখলমুক্ত করতে কার্যক্রম আরম্ভ করেছি।”
কলাবাগান মাঠ ও মাঠ সংলগ্ন শেখ রাসেল পার্কে শিশুরা খেলার পাশাপাশি এলাকার সবাই বেড়াতে পারবে বলে জানান তিনি।
এদিন এর আগে মেয়র তাপস বনানী কবরস্থানে চার জাতীয় নেতার সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি ধানমণ্ডিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
ধানমণ্ডি লেক পরিদর্শনের সময় মেয়র তাপস লেক দখল করা স্থাপনার অবৈধ বর্ধিতাংশ উচ্ছেদ, লেকের পরিবেশগত উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধনে দিক-নির্দেশনা দেন।