বাংলাদেশ বুধবার সরকারি ভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে দুর্গাপুজোর আগে তারা ৩,৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানি করবে ভারতে। কলকাতার ফিশ ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন চেয়েছিলো ৫ হাজার টন ইলিশ। কিন্তু, ৩,৯৫০ টন অনুমোদিত হওয়ায় তারা নাকের বদলে নরুন পাওয়ার আনন্দে বিভোর। ফিশ ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন এর একটিই আশঙ্কা- গতবার প্রতিশ্রুত ইলিশের থেকে বেশ কিছুটা কম ইলিশ এসেছিল সরবরাহ ঠিক না থাকায়। এবার যেন তা না হয়।
ফিশ ইমপোর্টাস অ্যাসোসিয়েশন এর কর্তা অতুল চন্দ্র দাস বললেন, আসলে পুজোর সময় বাঙালি পদ্মা কিংবা যমুনার মাছের স্বাদের জন্য আকুল হয়ে থাকে। প্রত্যাশা মতো মাছ না পেলে হতাশা আসে। তবে, ফিশ ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন এর কাছে খবর, গতবার যারা প্রতিশ্রুতি মত মাছ পাঠাতে ব্যর্থ হয়েছেন তাদের ব্ল্যাকলিস্ট করে ৭৯টি প্রতিষ্ঠানকে ইলিশ এক্সপোর্ট এর লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। পুজোর মুখে এপার বাংলার ইলিশ অনেকটাই স্বাদহীন হয়ে যায়। পদ্মার ইলিশের স্বাদ সেইসময় অটুট থাকে, তাই পদ্মার ইলিশের চাহিদা পুজোর সময় তুঙ্গে ওঠ।
দৈনিক সময়ের সংবাদ.কম প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।