মহাসড়কে থ্রি-হুইলারসহ প্রশাসনের হয়রানি বন্ধে সিলেটের তিন জেলায় শুরু হয়েছে পরিবহন ধর্মঘট। শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) ভোর থেকে শুরু হওয়া দুদিনের ধর্মঘটে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা।
বাস না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন অনেকে। কেউ কেউ বাড়তি ভাড়ায় বিকল্প যানবাহনে রওনা হন। এদিকে বিএনপির অভিযোগ, শনিবারের বিভাগীয় গণসমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাস মালিক সমিতি।
পুরো বিভাগে ধর্মঘট বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেন, এটা বোঝার বাকি নেই, কারা কী জন্য ধর্মঘট আহ্বান করেছে। কিন্তু তারা জানে না কায়দা করে ধর্মঘট করে জনরোষ আটকানো যাবে না।
সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতি কলিম উদ্দিন বলেন, ধর্মঘট দিয়ে আমাদের সমাবেশে যাওয়া বন্ধ করতে পারবে না সরকার। সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে সুনামগঞ্জ থেকে ৫০ হাজার নেতাকর্মী সিলেটে যাবেন। ইতোমধ্যে জেলার বিভিন্ন উপজেলার নেতাকর্মীরা ট্রলার ও স্টিল বডি নৌকা দিয়ে সিলেটের পথে রওনা হয়েছেন।
যদিও বাস মালিক সমিতির দাবি, মহাসড়কে অবৈধ যান বন্ধসহ বেশ কয়েকটি দাবি আদায়ে ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে জেলা শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. জাকারিয়া বলেন, পাথর কোয়ারি চালু, সিএনজি অটোরিকশার নতুন রেজিস্ট্রেশন বন্ধসহ চার দফা দাবিতে ধর্মঘট ডাকা হয়েছে। এটা ধারাবাহিক আন্দোলন
দৈনিক সময়ের সংবাদ.কম প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।