১৯০৮ সালে সর্বপ্রথম মা দিবস উদযাপন করেছিলেন আন্না জার্ভিস নামে এক ব্যক্তি। পশ্চিম ভার্জিনিয়ায় নিজের মায়ের স্মৃতি রূপে এই বিশেষ দিনটি উৎসর্গ করেছিলেন তিনি।
বিশেষ দিনটি বিশ্বজুড়ে মাতৃত্ব ও মাতৃসত্তার গুরুত্ব এবং তাৎপর্য স্মরণ করিয়ে দেয়। আমাদের আবারও একবার স্মরণ করিয়ে দেয় পৃথিবীতে আমাদের পদচারণার মূল কান্ডারিকে।
সন্তানের জন্য সব থেকে বেশি যে আত্মত্যাগ করতে পারে সেই নামটিই হলো মা। স্বার্থপর এই দুনিয়াতে নিঃস্বার্থভাবে শুধু মাই আমাদের ভালোবাসতে পারেন।
যদিও মার সঙ্গে মনোমালিন্য হয়নি এমন পরিবার খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে এই মনোমালিন্য আজ মিটিয়ে নিতে পারেন।
দিনটি আজ মায়ের সেবা করার কাজেও লাগাতে পারেন। করতে পারেন তার জন্য বিশেষ রান্নাও। যদি ব্যক্তিগত কিংবা কাজের সূত্রে মায়ের কাছ থেকে আজ অনেকটা দূরে থাকেন তবে ফোন করে কিছুক্ষণ কথা বলে সময় কাটাতে পারেন তার সঙ্গে।
যদিও অনেকেই মনে করেন মাকে ভালোবাসার জন্য বিশেষ এই দিনটির প্রয়োজন নেই। কারণ প্রতিদিনই মাকে ভালোবাসার দিন হওয়া উচিত।
তবে প্রতিদিনের ভালোবাসাকে আরেকটু বাড়িয়ে বিশেষ করতে এই দিনটির গুরুত্বকে কোনোভাবেই অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই বিশ্ব মা দিবসে পৃথিবীর সকল মায়ই যেন সুখী থাকেন সন্তান হিসেবে এই যেন হয় আমাদের সবার প্রত্যাশা।
সূত্র: এবিপি লাইভ
দৈনিক সময়ের সংবাদ.কম প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।