জিজুল হক ত্রিশালের সম্মানিত একজন শিক্ষক। প্রথমে যখন আমার কাছে কাজের কথা বলেন আমি লজ্জা পেয়েছিলাম। পরে তাঁর অবস্থা বুঝতে পেরেছি।’
আজিজুল হকসহ মহামারিতে কর্মহীন হয়ে পড়া বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সহযোগিতার বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন বলে জানান ত্রিশাল উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ।
ত্রিশাল উপজেলা শিক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান আবদুল মতিন সরকার বলেন, ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা চরম দুর্দিন পার করছেন। তারা মানুষের কাছে হাত পাততেও পারেন না। আজিজুল হকের ব্যাপারটা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। আমরা সবাই মিলে তাঁর জন্য কিছু করার চেষ্টা করছি।’
১৯৯৩ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পরই নিজের গ্রামে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেন স্থানীয়ভাবে জনপ্রিয় শিক্ষক আজিজুল হক। ২০০০ সালের আগ পর্যন্ত তিনি এলাকার শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতেন। এর মধ্যে স্নাতকে পড়াকালে ১৯৯৮ সালে একটি কিন্ডারগার্টেনে শিক্ষক হিসেবে যুক্তও হন। পরে ২০০০ সালের নিজের স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান চালু করে তাতে কাজ শুরু করেন।
দৈনিক সময়ের সংবাদ.কম প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।