মানব জীবনে সাফল্য কিংবা ব্যার্থতা অনেকটা কয়েনের এপিঠ ওপিঠ এর মতো । আর সফলতা জিনিসটা খুব সহজে মেলে না । তার জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত গাইডেন্স আর সঠিক Motivation, আর আপনার মোটিভেশন কে আরেক ধাপ ওপরে নিয়ে যেতে পারে মনীষীদের বলা নানান উক্তি কিংবা বাণী । আপনি নিশ্চই সেই ব্যাপারে জানতে আগ্রহী ?
আপনি কি জীবনে সফল হতে চান ? সমস্ত ব্যার্থতা কে হারিয়ে জীবনের রাস্তায় নিজেকে অনেকটা উঁচুতে দেখতে চান ?
তবে নিশ্চই পড়ুন, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ মনীষীদের পাওয়ারফুল বাণীগুলো…
(০১)
অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়,ভালবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়।
-শেক্সপীয়ার
(০২)
অন্যায় করে লজ্জিত না হওয়া আরেক অন্যায়।
Ø সক্রেটিস
(০৩)
ইতিহাসের সবচাইতে বড় শিক্ষা এই যে,ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।
Ø জর্জ বার্নার্ড শ’
(০৪)
অর্থ যেখানে নাই ভালবাসা সেখানে দুর্লভ।
Ø স্যার টমাস ব্রাউন
(০৫)
হে মোর দূর্ভাগা দেশ,যাদের করেছ অপমান,
অপমানে হতে হবে তাদের সবার সমান।
মানুষের অধিকারে বঞ্চিত করেছ যারে,
সন্মুখে দাঁড়ায়ে রেখে তবু কোলে দাও নাই স্থান।
Ø রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(০৬)
যারা মূর্খ,যারা কোন কালেই কিছু করবে না,তারাই শুধু বলে অসম্ভব। এ জগতে মানুষের অসম্ভব বলে কিছুই নেই,কিছু থাকতেও পারে না।
Ø নেপোলিয়ান বোনাপার্ট
(০৭)
আমরা যতই অধ্যায়ন করি ততই আমাদের অজ্ঞানতাকে আবিষ্কার করি।
Ø শেলী
(০৮)
এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না। যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে।
Ø আইনস্টাইন
(০৯)
আমরা প্রথমে আমাদের অভ্যাসগুলো করি,তারপর অভ্যাসই আমাদের চালনা করে।
Ø ড্রাইডেন
(১০)
যে কোন কাজ করে না শুধু যে সেই অলস তা নয়,যে ছোট কাজে আটকে আছে এবং বৃহত্তর ও মহত্তর কাজে যাকে ব্যবহার করা যেত তিনিও অলস।
Ø সক্রেটিস
(১১)
দুই শত্রুর মধ্যে এমনভাবে কথাবার্তা বল,তারা পরষ্পরে মিলে গেলেও যেন তোমাকে লজ্জিত হতে না হয়।
Ø শেখ সাদী
(১২)
স্ত্রীর প্রতি ভালবাসার পিছনে কামনা আছে,ছেলের প্রতি ভালবাসার পিছনে আমাদের উচ্চাশা আছে,কিন্তু মেয়ের প্রতি ভালবাসার পেছনে কিছুই নেই।
Ø শংকর (মণিশংকর মুখোপাধ্যায়)
(১৩)
বিদ্ধানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র।
Ø আল হাদিস
(১৪)
মেয়ে মানুষের কান্নার পিছনে সব সময় কারণ বা যুক্তি থাকে না।
Ø হোমার
(১৫)
“চোখের বদলে চোখ,দাঁতের বদলে দাঁত”–এই নীতি অনুসরন করলে পৃথিবীর সব মানুষ দন্তহীন ও অন্ধ হয়ে যাবে।
Ø মহাত্মা গান্ধী
(১৬)
যে খেলায় কেউ জিততে পারে না,সেটাই সবচেয়ে খারাপ খেলা।
Ø টমাস ফুলার
(১৭)
গণতন্ত্র হচ্ছে এমনই এক ধরনের সরকার যা জনগণের এবং জনগণের দ্বারা,জনগণের জন্যই তৈরী।
Ø আব্রাহাম লিঙ্কন
(১৮)
ধর্মের গোঁড়ামি দরিদ্রকে আরো দরিদ্র করে তোলে।
Ø সুইফট
(১৯)
যে কথা তোমার শত্রু হতে গোপন রাখতে চাও,তা মিত্র হতেও গোপন রাখ। কারণ মিত্রও একদিন শত্রু হতে পারে।
Ø লোকমান হেকিম
(২০)
লাইব্রেরী হচ্ছে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অস্ত্রাগার।
Ø ডিটজিয়ান
(২১)
সাধারণ লোকের অসাধারণ চাহিদা চরম কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
Ø জন ওয়েবস্টার
(২২)
সব সাধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা,
দেশ মাতারই মুক্তিকামী দেশের সে যে আশা।
-রাজিয়া খাতুন
(২৩)
চেষ্টা করিলেও যে সকল সময়েই সিদ্ধিলাভ হয় তাহা না হইতেও পারে,কিন্তু চেষ্টা না করিয়া যে ব্যর্থতা তাহা পাপ,তাহা কলঙ্ক।
Ø রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(২৪)
একদিন যাকে ভালবেসেছি কোনদিন কোন কারণেই আর তার পরিবর্তন হবার জো নেই,মনের এই অচল অনড় জড়ধর্ম সুস্থও নয় সুন্দরও নয়।
Ø শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
(২৫)
জনসাধারণের লজ্জা বা কৃতজ্ঞতা বলে কিছু নেই।
Ø হেজলিট
(২৬)
জনগণ,কেবলমাত্র জনগণই হচ্ছে বিশ্ব ইতিহাস সৃষ্টির চালক শক্তি।
Ø মাও সেতুং
আরো পড়ুন, চাণক্যের শ্রেষ্ঠ বাণী
(২৭)
বয়স বাড়ছে এ অনুভুতি জীবনের পূর্বাহ্নে যেমনই আনন্দদায়ক অপরাহ্নে তেমনি অপ্রীতিকর। দাদার চেয়ে অনেক বড় হওয়ার সাধ বড় হয়ে বাবার মত হলে আপনিই উবে যায়।
Ø যাযাবর (বিনয় মুখোপাধ্যায়)
(২৮)
যা তুমি জান না,তা বলো না;আর যা তুমি জানো,তা যথাস্থানে বলতে কুন্ঠিত হয়ো না।
Ø লোকমান হেকিম (রাঃ)
(২৯)
যে নদী হারায়ে স্রোত চলিতে না পারে,
সহস্র শৈবাল দাম বাঁধে আসি তারে।
যে জাতি জীবনহারা অচল অসাড়,
পদে পদে বাঁধে তারে জীর্ণ লোকাচার।
Ø রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(৩০)
দোসর খুঁজিও বাসর বাঁধি গো,
জলে ডুবি বাঁচি পাইলে ডাঙ্গা,
কালো আর ধলো বাইরে কেবল
ভিতরে সবার সমান রাঙা।
Ø সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
(৩১)
পরের অস্ত্র কাড়িয়া লইলে নিজের অস্ত্র নির্ভয়ে উচ্ছৃঙ্খল হইয়া উঠে।
Ø রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(৩২)
কর্মহীন জীবন হতাশার কাফন জড়ানো একটি জীবন্ত লাশ।
Ø ডেল কার্নেগী
(৩৩)
যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই
মিলিলেও মিলিতে পারে অমূল্য রতন।
Ø ভারতচন্দ্র রায়
(৩৪)
যার অল্প আছে সে দরিদ্র নয়,যে বেশি আশা করে সেই দরিদ্র।
Ø ডানিয়েল
(৩৫)
নদীতে স্রোত আছে তাই নদী বেগবান,জীবনে দ্বন্দ্ব আছে তাই জীবন বৈচিত্রময়।
Ø টমাস মুর
(৩৬)
দুঃখের একমাত্র মৌন ভাষাই হল অশ্রু।
Ø ভলতেয়ার
(৩৭)
আমরা জীবন যুদ্ধের ঝড় এবং হিমবাহের ধাক্কা অনেক সহ্য করতে পারি,কিন্তু ছোট ছোট দুশ্চিন্তা যা আমরা দুটি আঙ্গুলের সাহায্যে মেরে ফেলতে পারি,তার কাছে হেরে যাই।
Ø ডেল কার্নেগী
(৩৮)
এ দেশ হিন্দুর নয়,মুসলমানেরও নয়,এ দেশকে যে নিজের দেশ বলে ভাববে এ দেশ তার। এ দেশের কল্যান দেখে যার মন আনন্দে ভরে উঠবে এ দেশ তার। এ দেশের দুঃখে কাঁদবে যে এ দেশ তার।
Ø এ. কে. ফজলুল হক
(৩৯)
সমাজই ধনী গরীব সৃষ্টি করে,ঈশ্বর নয়।
Ø কার্ল মার্কস
(৪০)
ধর্মের ব্যাপারে যারা অন্ধ,তারা কখনো স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে পারে না।
Ø বাট্রার্ন্ড রাসেল
(৪১)
ধর্ম শোষকদের শ্রেষ্ঠ হাতিয়ার।
Ø লেনিন
(৪২)
ধর্মের সব নির্দেশ কখনো মূল্যবোধ বলে মানা যায় না। ধর্মের এমন নির্দেশ আছে যা প্রয়োগ করা যায় না সব মানুষের উপর, অনেক নির্দেশ আছে যা মনুষত্ব বিরোধী।
Ø আবুল ফজল
(৪৩)
মানবতাই মানুষের একমাত্র ধর্ম হওয়া উচিত।
Ø বাট্রার্ন্ড রাসেল
(৪৪)
সবকিছু মেনে নেওয়ার অর্থাৎ আনুগত্যের নিয়মকানুন এসেছে ধর্মগ্রন্থ থেকে এবং মুক্তি বা স্বাধীনতার নিয়মকানুন এসেছে বিজ্ঞান বা মানুষের মন থেকে।
Ø ম্যাক্সিম গোর্কি
(৪৫)
মূর্খ ও জ্ঞানহীন মানুষের ধার্মিক হইবার অধিকার নাই। সে ধার্মিক হইতেও পারে না।
Ø ডাঃ লুৎফর রহমান
(৪৬)
নিজেকে বড় ভাবা যেমন দোষের নিজেকে ছোট ভাবাও তেমনি দোষের। নিজের সন্বন্ধে সঠিক ধারণা থাকাই যুক্তিযুক্ত।
Ø কার্ভেন্টাস
(৪৭)
একজন নারী হয় ভালবাসে অথবা ঘৃণা করে,এছাড়া জানেনা তৃতীয় কোন পন্থা।
Ø পিউবিলিয়াস সিরাস
(৪৮)
ধৈর্য্য ধারণকারী পরিশ্রমী মানুষ একদিন জয়লাভ করবেই।
Ø ডগলাস জেরল্ড
(৪৯)
কোন কালে একা হয়নিকো জয়ী পুরুষের তরবারী
প্রেরণা দিয়াছে,শক্তি দিয়াছে,বিজয় লক্ষী নারী।
Ø কাজী নজরুল ইসলাম
(৫০)
হাদীস কোরআন ফেকা লয়ে যারা করিছে ব্যবসাদারী,
মানে নাকো তারা কোরআনের বাণী সমান নর ও নারী।
শাস্ত্র ছাকিয়া নিজেদের যত সুবিধা বাছাই করে,
নারীদের বেলা গুম হয়ে রয় গুমরাহ তত চোরে।
Ø কাজী নজরুল ইসলাম
আরো পড়ুন, Swami Vivekananda Bani In Bengali
(৫১)
মেয়ে মানুষ চেনেছেন বলে অহংকার করবেন না। কেননা আপনি জানেন না আর একটি মেয়ে আপনাকে কি শিক্ষা দেবে।
-জিলেন রাগেস
(৫২)
যে তোমার কাছে পরনিন্দা করে,নিশ্চয় জেনো সে অপরের কাছে তোমার নিন্দাও করে।
–হযরত আলী (রাঃ)
(৫৩)
আমি তেমন পুরুষকেই পছন্দ করি যার ভবিষ্যৎ আছে,আর তেমন মহিলাকেই পছন্দ করি যার অতীত আছে।
–অস্কার ওয়াইল্ড
(৫৪)
যে কোনদিন পরাজিত হয়নি,সে কখনো বিজয়ী হতে পারে না।
–হেনরি ওয়ার্ড
(৫৫)
আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী পরে,
সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
–কামিনী রায়
(৫৬)
কোন কাজে যার নিজস্ব পরিকল্পনা নেই,তার সাফল্য অনিশ্চিত।
–অলিভার গোল্ড স্মিথ
(৫৭)
যে সমস্ত জীব পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে বা অভিযোজিত হয়ে উপযুক্ত হবে তারাই প্রাকৃতিক নির্বাচন পাবে এবং বেঁচে থাকবে।
–ডারউইন
(৫৮)
মজুরের ঘাম শুকাইবার পূর্বে তাহার মজুরী দিয়ে দাও।
-আল হাদীস
(৫৯)
একটা পরীক্ষায় খারাপ করলেই জীবনের সব পরীক্ষা শেষ হয়ে যায় না।
–শংকর
(৬০)
যা পাবে না তার জন্য হাত বাড়িও না।
–টমাস জেফারসন
(৬১)
প্রথম পেয়ালায় মানুষ মদ খায়,দ্বিতীয় পেয়ালায় মদ মদকে খায় এবং তৃতীয় পেয়ালার সময় মদ মানুষকে খায়।
-অজ্ঞাত
“যাহার যে অবস্থা সে যদি তাহাতেই সন্তুষ্ট থাকে
তাহা হইলে তাহাকে কারো নিকট
অপদস্ত ও অপমানিত হতে হবে না “
– ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
(৬২)
জন্মদাতা হওয়া সহজ;কিন্তু পিতা হওয়া বড় কঠিন।
–প্রবোধ কুমার সান্যাল
(৬৩)
যত সুন্দর কথাই হোক,আর অতি সুন্দর বর্ণনা হোক না কেন,মানুষ পুনরাবৃত্তি সইতে পারে না। কারণ মানুষের জীবনে পুনরাবৃত্তি নেই।
–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
(৬৪)
পুরুষের দেহ বড় বিশ্বাসঘাতক,জান্তব,নারী দেহের তাপ সইতে পারে না। ঘিয়ের মত গলে যায়।
–প্রতিভা বসু
(৬৫)
মানুষ প্রগতিশীল। চিন্তার রাজ্যে প্রগতি না এলে কর্মের রাজ্যে কখনো প্রগতি আসতে পারে না।
–আবুল ফজল
(৬৬)
এক মিথ্যাকে বারবার প্রচার করো,দেখবে সেটাই সত্য বলে সবাই মেনে নেবে।
–মেকিয়াভেলি
(৬৭)
আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা
আমি বাঁধি তার ঘর,
আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই
যে মোরে করেছে পর।
–জসিমউদ্দীন
(৬৮)
প্রয়োজন আইনের তোয়াক্কা করে না।
–বেঞ্জামিন ফ্রান্কলিন
আরো পড়ুন, আব্দুল কালামের বাণী
(৬৯)
যে কখনো প্রশ্ন করে না,সে হয় সবকিছু জানে,নয়তো কিছুই জানে না।
–ম্যালকম ফোবাস
(৭০)
মানুষই একমাত্র প্রাণী যে ক্ষিধে না পেলেও খায় এবং তৃষ্ণা না পেলেও পান করে।
-ওলিভার কুক
(৭১)
কামনা আর প্রেম এ দুটো হচ্ছে সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস।
কামনা একটা প্রবল সাময়িক উত্তেজনা আর প্রেম হচ্ছে ধীর,প্রশান্ত ও চিরন্তন।
–কাজী নজরুল ইসলাম
(৭২)
প্রেম জীবনকে দেয় ঐশ্বর্য মৃত্যুকে দেয় মহিমা। কিন্তু প্রবঞ্চিতাকে দেয় কি?
তাকে দেয় দাহ! যে আগুন আলো দেয় না অথচ দহন করে,
সেই দীপ্তিহীন অগ্নির নির্দয় দহনে
পলে পলে দগ্ধ হলেন কাণ্ডজ্ঞানহীন হতভাগ্য।
-যাযাবর (বিনয় মুখোপাধ্যায়)
(৭৩)
মেয়েরা স্বভাবতঃ সাবধানী,তাই প্রেমে পড়ে তারা ঘর বাঁধে।
ছেলেরা স্বভাবতঃই বেপরোয়া তাই প্রেমে পড়ে তারা ঘর ভাঙ্গে।
প্রেম মেয়েদের কাছে একটা প্রয়োজন,
সেটা আটপৌরে শাড়ীর মত নিতান্তই সাধারণ
তাতে না আছে উল্লাস,না আছে বিস্ময়,না আছে উচ্ছলতা।
ছেলেদের পক্ষে প্রেম জীবনের দুর্লভ বিলাস,
গরীবের ঘরে বেনারসী শাড়ীর মতো ঐশ্বর্যময়
যে পায় সে অনেক দাম দিয়েই পায়।
তাই প্রেমে পড়ে একমাত্র পুরুষেরাই
করতে পারে দুরূহ ত্যাগ এবং দুঃসাধ্য সাধনা।
-যাযাবর (বিনয় মুখোপাধ্যায়)
(৭৪)
ছোট ছোট বিচ্ছেদ প্রেমকে গভীর করে আর দীর্ঘ বিচ্ছেদ প্রেমকে হত্যা করে।
-মিরবো
(৭৫)
মানুষ বই দিয়ে অতীত ও ভবিষ্যতের মধ্যে সাঁকো বেঁধে দিয়েছে।
–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(৭৬)
বই কিনে কেউ কোনদিন দেউলিয়ে হয় না।
–প্রমথ চৌধুরী
(৭৭)
যারা আমাদের এই সোনার দেশকে দু’ভাগ করেছে তারা আমাদের দুষমন। আমার মতে পাকিস্তান বলতে কিছুই না,
এই শব্দটি বিভ্রান্তি সূচনা করবার ও স্বার্থসিদ্ধির একটি পন্থা মাত্র।
–এ কে ফজলুল হক
(৭৮)
পুণ্য পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে
মানুষ হইতে দাও তোমার সন্তানে।
–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(৭৯)
জগতে বঞ্চিত হওয়ার মধ্যে আছে দুঃখ। কিন্তু প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় আছে অসন্মান। সেই আত্মবমাননার লজ্জা দুস্তর। প্রাণভিক্ষার চাইতেও প্রেমভিক্ষা গ্লানিকর।
-যাযাবর
(৮০)
তুমি যত বড় নও,যদি কোন ব্যক্তি তোমাকে তার চাইতে বড় বলে,তবে তার সংস্পর্শ হতে দূরে থাকবে।
-হযরত আলী (রাঃ)
(৮১)
নির্বোধের বন্ধুত্ব থেকে দূরে থাক। কারণ,সে উপকার করতে চাইলেও তার দ্বারা তোমার ক্ষতি হয়ে যাবে।
–হযরত আলী (রাঃ)
(৮২)
নগদ যা পাও হাত পেতে নাও
বাকীর খাতায় শূন্য থাক
দূরের বাদ্য লাভ কি শুনে
মাঝখানে যে বেজায় ফাঁক।
–ওমর খৈয়াম
(৮৩)
আধুনিক বিজ্ঞান মানুষকে দিয়েছে বেগ,কিন্তু কেড়ে নিয়েছে আবেগ,তাতে আছে গতির আনন্দ,নেই যতির আয়েস।
-যাযাবর
(৮৪)
ছল চাতুরী,বঞ্চনা প্রতারণা, জাল, জুয়াচুরি, ঘুষ, অন্যায়, অবিচার, নির্যাতন, ঈর্ষা, আসুয়া, আত্মরতি, রিরিৎসা, প্রভৃতি যুগের সামাজিক যন্ত্রণার জন্য শিক্ষিত মানুষই তো দায়ী।
অতএব বিদ্যাতে বুদ্ধি বাড়ে চরিত্র গড়ে না।
–আহমেদ শরীফ
(৮৫)
নিজে ঠিক থাকলেই হলো,লোকে কি বলে না বলে তা নিয়ে মাথা ঘামানো উচিত নয়।
–রুজভেল্ট
(৮৬)
জনগণ,কেবলমাত্র জনগণই হচ্ছে বিশ্ব ইতিহাস সৃষ্টির চালক শক্তি।
–মাও সেতুং
(৮৭)
প্রেমহীন দাম্পত্য জীবন ব্যভিচারের নামান্তর।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(৮৮)
আমি সে পুরুষ মানুষকেই ভালবাসি যার ভবিষ্যৎ আছে,এবং সে স্ত্রীলোককে যার অতীত আছে।
–অস্কার ওয়াইল্ড
(৮৯)
নিজের হাত ও পায়ের উপর যে ভরসা করে,সে ঠকে না।
-জন রে
(৯০)
ভাগ্য বলে কোন কিছু নেই,প্রত্যেকের চেষ্টা ও যত্নের উপর তা গড়ে উঠবে।
-স্কট
(৯১)
ভাল কাজ করতে নামলে সকলকে খুশী রাখা সম্ভব হয় না।
-মার্থা গ্রীন
(৯২)
যে পুরুষ নারীকে তার দায়িত্বের,তার দুঃখের,তার অপমানের
সমান অংশ দিতে চায় না,
তাকে শুধু ভালবাসার খেলার পুতুল সাজিয়ে রাখতে চায়,
সে দুর্বল,সে কাপুরুষ,
তারি বিরুদ্ধে আধুনিক নারীর বিদ্রোহ।
–বুদ্ধদেব বসু
(৯৩)
নদীর গতিপথ যেমন নির্দেশ করে দেওয়া যায় না,ভাষাও তেমনি। একমাত্র কালই ভাষার গতি নির্দেশ করে।
–ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
(৯৪)
বুলেটের থেকে ব্যালট অনেক শক্তিশালী।
–লিঙ্কন
(৯৫)
ভাবুক আর ভ্রমণকারী দুনিয়ার শ্রেষ্ট দরবেশ।
-শেখ সাদী
(৯৬)
শত পুষ্পের বিকাশ সম্ভব হোক,শত মতের মধ্যে সুস্থ প্রতিযোগিতা চলুক।
–মাও সেতুং
(৯৭)
কোন মতই চিরন্তন নয়। যুগ ও পরিবেশের সঙ্গে সকল মত ও মতাদর্শকে আপোস করে চলতে হয়।
-বদরুদ্দীন ওমর
(৯৮)
হুইস্কির মধ্যে ভীরু সাহস খোঁজে,দুর্বল শক্তি খোঁজে,দুঃখী শান্তি খোঁজে,কিন্তু অধঃপতন ছাড়া কিছুই পায় না।
–শঙ্কর
(৯৯)
মন্দ কাজ হতে আত্মরক্ষার জন্য পরিচ্ছন্ন মনের প্রয়োজন। মন পরিচ্ছন্ন থাকলে দেহও পরিচ্ছন্ন থাকে।
–ইমাম গাজ্জালী
(১০০)
মানুষের মন আকাশের চেয়ে বড় সমুদ্রের চেয়ে গভীর হতে পারে।
-টমাস চ্যাম্পিয়ান
(১০১)
ধৈর্য এমন একটি গাছ,যার সারা গায়ে কাটা কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার
Ø আল হাদিস
(১০২)
‘পারিব না’একথাটি বলিও না আর,কেন পারিবে না তাহা ভাব একবার;পাঁচজনে পারে যাহা,তুমিও পারিবে তাহা,পার কি না পার কর যতন আবার একবার না পারিলে দেখ শতবার।
Ø কালীপ্রসন্ন ঘোষ
(১০৩)
জীবন ছোট বলেই মহান
Ø ডিজরেইলি
(১০৪)
সবচেয়ে খারাপ একাকিত্ব হলো নিজেকেও ভালো না লাগা
Ø মার্ক টোয়েইন
(১০৫)
আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী ?পরে,সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে
Ø কামিনী রায়
(১০৬)
কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে?
Ø কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
(১০৭)
চরিত্রহীনা নারী চরিত্রহীন পুরুষের জন্য,আর চরিত্রহীন পুরুষ চরিত্রহীনা নারীর জন্য। সৎ চরিত্রবতী নারী সৎ চরিত্রবান পুরুষের জন্য,আর সৎ চরিত্রবান পুরুষ সৎ চরিত্রবতী নারীর জন্য।
Ø আল কুরআন
(১০৮)
তিনটি বিষয়ে সন্তোষ বিধেয়: নিজের পত্নীতে,ভোজনে এবং ধনে। কিন্তু অধ্যয়ন,জপ,আর দান এই তিন বিষয়ে যেন কোনও সন্তোষ না থাকে।
Ø চাণক্য
(১০৯)
দুনিয়াতে মানুষের চেয়ে বড় আর কিছু নেই আর মানুষের মাঝে মনের চেয়ে বড় নেই
Ø স্যার উইলিয়াম হ্যামিলন
(১১০)
কোন মুমিন পুরুষ যেন কেন মমিন স্ত্রীকে তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞা না করে। তার আচার আচরনের কোনো একটি অপছন্দনীয় হলেও অন্যটি সন্তোষজনক হতে পারে।
Ø আল হাদিস
(১১১)
আমি হিমালয় দেখিনি কিন্তু শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্ব এবং সাহসিকতায় তিনিই হিমালয়।
Ø ফিদেল কাস্ত্রো
(১১২)
অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার ধরিয়া রাখার মত বিড়ম্বনা আর হয় না।
Ø রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(১১৩)
এটাই হয়ত আমার শেষ বার্তা,আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান জানাই,আপনারা যেখানেই থাকুন,আপনাদের সর্বস্ব দিয়ে দখলদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যান। বাংলাদেশের মাটি থেকে সর্বশেষ পাকিস্তানি সৈন্যটিকে উত্খাত করা এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের আগ পর্যন্ত আপনাদের যুদ্ধ অব্যাহত থাকুক।
Ø বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
(১১৪)
ভালবাসা যা দেয়,তার চেয়ে বেশি কেড়ে নেয় !
Ø টেনিসন
(১১৫)
মানুষকে ভালোবাসলে মানুষও ভালোবাসে। যদি সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন,তবে জনসাধারণ আপনার জন্য জীবন দিতেও পারে।
Ø বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
(১১৬)
আমার তৃষ্ণা তোমার সুধা তোমার তৃপ্তি আমার সুধা।
Ø রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(১১৭)
যে মানুষটিকে তুমি দেখছো তাকেই যদি ভালো না বাসতে পারো,তবে তুমি কিভাবে ঈশ্বরকে ভালোবাসবে যাকে তুমি কোনদিন দেখোই নি?
Ø হুমায়ূন আহমেদ
(১১৮)
একটি সুখের সংসার ধ্বংস করার জন্য শয়তান যতগুলো অস্ত্র আবিস্কার করেছে তার মধ্যে মারাত্নক অস্ত্র স্ত্রীর ঘ্যানর ঘ্যানর।
Ø ডেল ক্যার্নেগি
(১১৯)
যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি,আশু গৃহে তার দখিবে না আর নিশীথে প্রদীপ ভাতি।
Ø কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
(১২০)
জীবন ও মৃত্যু একটা ব্যাপারেরই বিভিন্ন নাম মাত্র। একই টাকার এপিঠ ওপিঠ। উভয়েই মায়া। এ অবস্থাটাকে পরিস্কার করে বোঝাবার জো নেই। একসময় বাঁচাবার চেষ্টা হচ্ছে আবার পর মুহর্তেই বিনাশা বা মৃত্যু চেষ্টা।
Ø স্বামী বিবেকানন্দ
(১২১)
ভালোবাসা রঙিন প্রজাপতির মতো উড়ে উড়ে ছন্দ তুলে যায়। কিন্তু চলে যাওয়া মাত্রই সেখানে এক বিবর্ন বিষণ্নতা নেমে আসে।
Ø জন ম্যান্সফিল্ড
(১২২)
আপনি যদি গরীব হয়ে জন্ম নেন তাহলে এটা আপনার দোষ নয়,কিন্তু যদি গরীব থেকেই মারা যান তবে সেটা আপনার দোষ।
Ø বিল গেটস
(১২৩)
একটা মন আর একটা মনকে খুজিতেছে নিজের ভাবনার ভার নামাইয়া দিবার জন্য,নিজের মনের ভাবকে অন্যের মনে ভাবিত করিবার জন্য।
Ø রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(১২৪)
আমি তোমাদের ভালোবাসায় না গিয়ে যুদ্ধে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি,কারন যুদ্ধে তুমি হয় বাঁচবে না হয় মরবে,কিন্তু ভালোবাসলে না পারবে বাঁচতে না পারবে মরতে।
Ø আডলফ হিটলার
(১২৫)
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম,এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম।
Ø বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
(১২৬)
ছেলেটি তার বিছানা গুছিয়ে না রাখলে মা খুশি হয়,দেখতে পায় একটি পুরুষের জন্ম হচ্ছে;কিন্তু মেয়েটি বিছানা না গোছালে একটি নারীর মৃত্যু দেখে মা আতংকিত হয়ে পড়ে।
Ø হুমায়ূন আজাদ
(১২৭)
সাফল্য অনেকটা উস্কানি দেয়া শিক্ষকদের মত। এটা দক্ষ ও বুদ্ধিমান লোকদের চিন্তা করতে বাধ্য করায় যে তারা কখনো হারবে না।
Ø বিল গেটস
(১২৮)
কোনকালে একা হয়নিকো জয়ী,পূরুষের তরবারী;প্রেরনা দিয়েছে,শক্তি দিয়াছে,বিজয়ালক্ষী নারী।
Ø কাজী নজরুল ইসলাম
(১২৯)
জেগে ওঠো,সচেতন হও এবং লক্ষ্যে না পৌঁছা পর্যন্ত থেমো না।
Ø স্বামী বিবেকানন্দ
(১৩০)
প্রেমের কি সাধ আছে বল নিন্দার কাটা যদি না বিধিল গায়ে।
Ø লালন
(১৩১)
আমার মৃত্যুকালে তোমাকে যে-কথাটা বলিব মনে করিয়াছিলাম,আজ তাহা বলিতে ইচ্ছা করিতেছে। আজ মনে হইতেছে,তুমি আমাকে যত শাস্তি দাও-না কেন আমি বহন করিতে পারিব।
Ø রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(১৩২)
যেখানে তোমার চোখ খুনি আমি খুন হই প্রতিদিন।
Ø শিরোনামহীন
(১৩৩)
যখন একা থাকার অভ্যাস হয়ে যায় ঠিক তখনি সৃষ্টিকর্তা কিছু মানুষের সন্ধান দেন। যখন তাদেরকে নিয়ে ভালো থাকার অভ্যাস হয়ে যায়,ঠিক তখনি আবার একা হয়ে যেতে হয়।
Ø জর্জ বার্নার্ড শ
(১৩৪)
আমার ভালো বন্ধুদের কথা মনে করে আমি যতোটা সুখী হতে পারি,অন্য কোনোভাবে ততোটা সুখী হতে পারি না।
Ø উইলিয়াম শেক্সপিয়র
(১৩৫)
মানুষের সেবা করা হচ্ছে ঈশ্বরের সেবা করা।
Ø স্বামী বিবেকানন্দ
(১৩৬)
নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস,ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস। নদীর ওপার বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে;কহে,যাহা কিছু সুখ সকলি ওপারে।
Ø রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(১৩৭)
স্বপ্ন সেটা নয় যেটা মানুষ,ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে;স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরনের প্রত্যাশা,মানুষকে ঘুমাতে দেয় না।
Ø এ পি জে আব্দুল কালাম
(১৩৮)
স্বপ্নপূরণই জীবনের একমাত্র লক্ষ্য নয়। তাই বলে,স্বপ্নকে ত্যাগ করে নয়,তাকে সঙ্গে নিয়ে চলো। স্বপ্ন ছাড়া জীবন অর্থহীন॥
Ø ব্রায়ান ডাইসন
(১৩৯)
যখন তোমার পকেট ভর্তি টাকা থাকবে তখন শুধুমাত্র তুমি ভুলে যাবে যে ?তুমি কে;কিন্তু যখন তোমার পকেট ফাঁকা থাকবে তখন সমগ্র দুনিয়া ভুলে যাবে ?তুমি কে’!
Ø বিল গেটস
(১৪০)
যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর,দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর,অমর্যাদা কর,ফাঁকি দাও,তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।
Ø এ পি জে আব্দুল কালাম
(১৪১)
বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনও কখনও বুকের ভিতর গড়ে তোলা বিন্দু বিন্দু ভালবাসাও অসহায় হয়ে পড়ে।
Ø হুমায়ূন আহমেদ
(১৪২)
একটি বই একশটি বন্ধুর সমান.. কিন্তু একজন ভালো বন্ধু পুরো একটি লাইব্রেরির সমান।
Ø এ পি জে আব্দুল কালাম
(১৪৩)
আমি সবসময় নিজেক সুখী ভাবি,কারণ আমি কখনো কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করি না,কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করাটা সবসময়ই দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
Ø উইলিয়াম শেক্সপিয়র
(১৪৪)
সব কিছুকেই একটি নির্দিষ্ট সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত করা যায়,কিন্তু কষ্টকে কোন নির্দিষ্ট সঙ্গায় ফেলা যায় না। কারন কষ্ট এমন এক জিনিস যা ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি ভিন্ন হয়।
Ø রেদোয়ান মাসুদ
(১৪৫)
সমুদ্রের জীবনে যেমন জোয়ার-ভাটা আছে,মানুষের জীবনেও আছে। মানুষের সঙ্গে এই জায়গাতেই সমুদ্রের মিল।
Ø হুমায়ূন আহমেদ
(১৪৬)
সুন্দর বিদায় হলো ক্ষতি না করে বিদায় নেয়া,সুন্দর ক্ষমা হলো বকা না দিয়ে ক্ষমা করা,সুন্দর ধৈর্য হলো অভিযোগ না রেখে ধৈর্য্ধারণ করা।
Ø ইমাম ইবনে তাইমিয়া
(১৪৭)
তুমি আমাকে শিক্ষিত মা দাও,আমি তোমাকে শিক্ষিত জাতি দিবো
Ø নেপোলিয়ন বোনাপার্ট
(১৪৮)
মানুষ মরে গেলে পচে যায়,বেঁচে থাকলে বদলায়,কারণে-অকারণে বদলায়
Ø মুনীর চৌধুরী
(১৪৯)
প্রত্যেক নতুন জিনিসকেই উৎকৃষ্ট মনে হয়। কিন্তু,বন্ধুত্ব যতই পুরাতন হয়,ততই উৎকৃষ্ট ও দৃঢ় হয়।
Ø এরিস্টটল
(১৫০)
স্বার্থের সাথে বন্ধুত্ব করো না ;সে তোমার উপকারের চেষ্টা করে তোমার ক্ষতি করবে।
Ø হযরত আলী (রাঃ)
দৈনিক সময়ের সংবাদ.কম প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।