বুধবার জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির এক ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান।
ইসলামী শরিয়ত মতে গম, আটা, যব, কিসমিস, খেজুর ও পনির ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোনো একটি দ্বারা ফিতরা প্রদান করা যায়।
উন্নতমানের গম বা আটা দ্বারা ফিতরা আদায় করলে ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ৭০ (সত্তর) টাকা দান করতে হবে।
যব দ্বারা আদায় করলে৩ কেজি ৩ শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ২৮০ (দুইশ আশি) টাকা, কিসমিস দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১,৩২০টাকা, খেজুর দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩ শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১,৬৫০ টাকা, পনির দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩ শ’ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ২ হাজার ৩১০ টাকা ফিতরা দিতে হবে।
সভায় ইসলামিক ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভর্নরসের গভর্নর মাওলানা মুহাম্মদ কাফিলুদ্দীন সরকার ও হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহূল আমীন, মুফতি মাওলানা মিজানুর রহমান সাঈদ, মাওলানা মো. আব্দুর রাজ্জাক, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক মো.আনিছুর রহমান সরকার, উপ-পরিচালক মাওলানা আবদুল জলীল, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, মুহাদ্দিস মুফতি ওয়ালিয়ূর রহমান খান ও মুফাসসির মাওলানা মুহাম্মদ আবু সালেহ পাটোয়ারীসহ দেশের বিশিষ্ট আলেম ওলামারা উপস্থিত ছিলেন।