আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ধর্ষণ এক ধরনের সন্ত্রাস, আর সন্ত্রাসের কোনো রাজনৈতিক দল থাকতে পারে না। সুতরাং কোনো ঘটনা ঘটলেই রাজনৈতিক ট্যাগ দিতে যাবেন না। এতে করে বিচার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়। মঙ্গলবার সকালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের সভাপতিমণ্ডলীর এক বৈঠকে যোগ দিয়ে এসব মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি আরো বলেন, ধর্ষণের প্রত্যেকটি ঘটনাতেই অপরাধীরা শাস্তি পাচ্ছে। রাতারাতি তো আর বিচার প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যায় না, তাই অপেক্ষা করতে হবে। কোনো ঘটনা ঘটলেই তা নিয়ে রাজনীতি করার কিছু নেই। ধর্ষণ ইস্যুতে বিচারটাই শেষ কথা নয়, পাশাপাশি সামাজিকভাবেও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমি সবাইকে এ ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাই।
এদিকে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে গৃহবধূকে বেঁধে বিবস্ত্র করে বর্বর নির্যাতন এবং ভিডিও ধারণ করে তা প্রকাশের ঘটনায় আজও দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৬ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর নির্যাতনের শিকার ওই নারী বেগমগঞ্জ থানায় দুটি মামলা করেন। একটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, অন্যটি পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে। উভয় মামলাতেই ৯ জনকে আসামি করা হয়েছে।
দৈনিক সময়ের সংবাদ.কম প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।